☰ |
|
রাজনীতি |
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি জানা যায়, সাবেক আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন নিয়ে গত ৩১শে মার্চ থেকে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এসব প্রতিবেদনে উঠে আসা অভিযোগগুলোর বিষয়ে দুদক আইন অনুযায়ী কার্যক্রম শুরু করে। এমনকি বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ পায় তারা। এরপর থেকেই আলোচনায় আসেন পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা। বেনজীরের বিপুল সম্পদের মধ্যে রয়েছে গোপালগঞ্জে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত পর্যটনকেন্দ্র ও পূর্বাচলে ২৪ কাঠার মধ্যে সুবিশাল জায়গা জুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি। যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ২০ কোটি টাকা। এ ছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় সম্পদের খোঁজ পায় দুদক। পরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে সেসব সম্পত্তি, ব্যাংক হিসাব, শেয়ারসহ অস্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক শুরু করেন তারা। সর্বশেষ ২১ দিনের সময় দিয়ে এ পরিবারের কাছে সম্পদের হিসাব চেয়ে নোটিশ জারি করে দুদক। পরপর দু’দফা তলব করলেও বেনজীর পরিবারের কেউ হাজির হয়নি দুদক কার্যালয়ে। এর প্রেক্ষিতে দুদকের নারায়ণগঞ্জের উপ-পরিচালক মাইনুল হাসানের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের একটি দল ও নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের এডিসি রাজস্ব শফিকুল আলমের নেতৃত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আহসান মাহমুদ রাসেল, সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিমন সরকারসহ উপজেলা ভূমি অফিস এই সিলগালা অভিযানে অংশগ্রহণ করেন। প্রথমে তারা ভবনটির প্রবেশ গেটে সম্পত্তি ক্রোকের একটি সাইনবোর্ড সাঁটিয়ে দেন। পরে পুরো ভবনটি পরিদর্শন করে ভবনটির দুইটি দরজায় সিলগালা করে দেন। |
রাজনীতি |
সর্বশেষ |
xxxxxxxxxxxxxxxxx |