☰ |
|
সারাবাংলা |
বরগুনা সংবাদদাতা খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বৃহত্তর বরিশাল জোনের বিভাগীয় ছাত্র জনতা মৈত্রী সফরের অংশ হিসেবে বরগুনার শিল্পকলা একাডেমীতে উপজেলা প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। মতবিনিময় সভার এক পর্যায়ে বরগুনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করা মীর নিলয়কে ছাত্রলীগের দোসর আখ্যায়িত করে রেজাউল করিমের গ্রুপের ছাত্ররা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে থাকে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এতে স্থগিত হয়ে যায় মতবিনিময় সভা। পরে পুলিশ ও নৌ-বাহিনীর সদস্যরা প্রায় কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় পরিস্থিতি শান্ত করেন। রাজিব নামের শিক্ষার্থী বলেন, আন্দোলন চলাকালীন সময় ছাত্রলীগের দোসররা যখন বুঝতে পারছিল স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের পতন ঘটবে, তখন তারা শেল্টারের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়। তারা ৫ তারিখের পরে বিভিন্ন অন্যায়মূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়। আর এর দায়ভার আসছে ছাত্র আন্দোলনের ওপর। আরিফ নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ছাত্রলীগের পদ প্রত্যাশী মীর নীলয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ের দাবি করে চক্রান্ত চালিয়ে ৫ আগস্টের প্রোগ্রামটি বরগুনায় হতে দেয়নি। বরিশাল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ বলেন, এখানে দুটো গ্রুপের মধ্যে কিছু সমস্যা রয়েছে। আমরা চেষ্টা করতেছি এদের সমস্যাগুলো সমাধান করার। বরগুনা সদরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম মিয়া বলেন, এখানে একাধিক গ্রুপ উত্তেজিত পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। এর মধ্যে বহিরাগতরা ঢুকে পড়েছিল। আমরা এসে পরিবেশ শান্ত করেছি। |
সারাবাংলা |
সর্বশেষ |
xxxxxxxxxxxxxxxxx |