☰ |
|
সারাবাংলা |
নোয়াখালী প্রতিনিধি এ সময় আসামি মেহেরাজ জানিয়েছেন, এ মামলার অপর দুই আসামি আবুল খায়ের মুন্সি ও মো: হারুনের প্রস্তাবে রাজি হয়ে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটনার দিন রাতে সে ভুক্তভোগী ওই নারীর স্বামীর অনুপস্থিতে বসতঘরে সিঁধ কেটে প্রবেশ করে। এরপর সে ঘরের দরজা খুলে দিলে মুন্সি মেম্বার ও হারুন ভেতরে প্রবেশ করে। একপর্যায়ে মুন্সি মেম্বার ও হারুন দুজন মিলে পালাক্রমে ওই নারীকে গণধর্ষণ করে। এ সময় মেহরাজ পাশের কক্ষে থাকা ওই নারীর ১২ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণ করে। পরে স্বর্ণালংকার ও টাকা নিয়ে তিনজন ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। উল্লেখ্য, গত সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ২টার দিকে চরওয়াপদা ইউনিয়নে চরকাজী মোখলেছ গ্রামের একটি নতুন বাড়িতে সিঁধ কেটে এক গৃহবধূ ও তার শিশু কন্যাকে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘর থেকে দুটি নাকফুল, কানের দুল এবং নগদ ১৭ হাজার ২২৫ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে আবুল খায়ের মুন্সি ও মো.হারুনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত এক ব্যক্তিকে আসামি করে সিঁধ কেটে ঘরে প্রবেশ, পরস্পর সহযোগীতায় গণধর্ষণ, ধর্ষণ, ভয়ভীতি প্রদর্শনের অপরাধে চরজব্বার থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর মঙ্গলবার দুপুরে জেলা শহর থেকে আবুল খায়ের মুন্সিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর গতকল মঙ্গলবার রাতে চরক্লার্ক ইউনিয়ন থেকে মেহেরাজকে গ্রেফতার করা হয়। মেহেরাজ একই এলাকার নুরুল আমিনের ছেলে। |
সারাবাংলা |
সর্বশেষ |
xxxxxxxxxxxxxxxxx |