☰ |
|
ইতিহাস ঐতিহ্য |
অনলাইন ডেস্ক গত নভেম্বর স্থানীয়দের সহযোগিতায় মাদরাসাটির কার্যক্রম শুরু করে। মাদারাসার একজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘হিজড়া মুসলিমদের জন্য দেশের প্রথম উদ্যোগ বাংলাদেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মনে অনেকে আশা ও আকাঙ্ক্ষা তৈরি করেছে। এখন আমরা বিশ্বাস করি যে মানুষ হিসেবে সমাজের মূলধারার সঙ্গে আমাদেরও বসবাসের অধিকার আছে।’ শুক্রবার নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠদান অনুষ্ঠানে আনন্দ প্রকাশ করেন মাদরাসার প্রধান পরিচালক মুফতি আবদুর রহমান আজাদ। এ সময় বিভিন্ন ইসলামি শিক্ষাবিদ, চিন্তাবিদ ও স্থানীয় প্রতিনিধিরা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে প্রদত্ত বক্তব্যে ইসলামী শিক্ষাবিদরা বলেন, সৃষ্টিকর্তার সামনে মানুষের মধ্যে কোনো পার্থক্য ও বৈষম্য নেই। সমাজ আমাদের মধ্যে অনেক শ্রেণি বিভাজন তৈরি করে রেখেছে। বরং মানুষকে নিজ কর্মফলের হিসাব স্রষ্টার কাছে দিতে হবে। এতে লিঙ্গভিত্তিক কোনো ব্যবধান নেই। কওমি মাদরাসা ভিত্তিক পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠদান শুরু হয়। ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি বাংলা, ইংরেজি, বিজ্ঞান ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়াবলিও অন্তর্ভূক্ত আছে। অনুষ্ঠানে সব শিক্ষার্থীদেরকে পবিত্র কোরআন প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অনুসারে, দেশে ১০ হাজারের মতো হিজরা তৃতীয় লিঙ্গের সদস্য আছে। অবশ্য বাংলাদেশ হিজড়া কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি আবিদা সুলতানা মিতুর মতে দেশে কমপক্ষে ১৫ লাখ হিজড়া বসবাস করে।কালের কণ্ঠ |
ইতিহাস ঐতিহ্য |
সর্বশেষ |
xxxxxxxxxxxxxxxxx |