☰ |
|
রাজনীতি |
আন্তর্জাতিক ডেস্ক পরিবারটির কর্ণধার প্রকৌশলী এইচ আর মানিক। তিনি প্রায় ১০ বছর হাইতিতে আছেন। আগে থাকতেন যুক্তরাষ্ট্রে। বর্তমানে হাইতির মোবাইল অপারেটর প্রতিষ্ঠান ডিজি সেলে কর্মরত। হাইতিতে বাংলাদেশের কোনো মিশন বা কনস্যুলেট না থাকায় তারা কোনো সহায়তা পাচ্ছিলেন না। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশি দূতাবাস থেকে বুধবার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তারা মানিকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। তিনি কূটনৈতিকদের জানিয়েছেন, পরিবার নিয়ে এখন নিরাপদ একটি স্থানে আশ্রয় নিয়েছেন। পরিবারটি ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছে। টিকিট জোগাড় হয়ে গেছে। গত ৭ জুলাই হাইতির প্রেসিডেন্টকে তার বাসভবনে ঢুকে হত্যা করে বিদেশি হিট স্কোয়াডের সদস্যরা। তারা অধিকাংশ কলম্বিয়ার সাবেক সেনা এবং হাইতিয়ান বংশোদ্ভূত। এরপর থেকে দেশটির পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। তারা যুক্তরাষ্ট্র এবং জাতিসংঘের কাছে সেনা সাহায্য চেয়েছে। হাইতিতে সেনাবাহিনী নেই। খুব ছোট আকারের আধা সামরিক বাহিনী আর পুলিশ আছে। পুলিশ জননিরাপত্তা এবং আধা সামরিক বাহিনী প্রেসিডেন্টের নিরাপত্তার জন্য নিয়োজিত থাকে। বাংলাদেশি প্রকৌশলী মানিক বলেন, ‘ক্যারিবীয় অঞ্চলের দরিদ্র দেশটিতে সবসময়ই লুটপাট, ছিনতাইসহ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চলতে থাকে। আর এখন রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সের পরিস্থিতি এমন যে প্রকৃতপক্ষে কোনোভাবেই রাজধানীতে আসলে কি ঘটছে, কত মানুষ মরছে, তা জানার সুযোগ নেই।’ হাইতি ভূমিকম্প বিধ্বস্ত এক দেশ। নৃশংসতায় ভরা। অস্ত্র থাকলেই যারে তারে মেরে ফেলা যায়। আইন কানুন নেই বললেই চলে। কোনো সামাজিকতা, ধর্ম, রীতি সম্পর্কের বালাই নেই। খুব গরীব দেশ। এখনো অনেকটা তাই।’ সুত্র: দেশ রুপান্তর |
রাজনীতি |
সর্বশেষ |
xxxxxxxxxxxxxxxxx |